বহু দিন হলো ছেড়ে দিয়েছি তোমায়,
ছেড়ে দিয়েছি তোমার কথা মনে করার ভাবনা।
কিন্তু জানি না কেনো তুমি বার বার সামনে এসে ,
আমায় দিশাহীন করে দাও।
বহু দিন হলো ছেড়ে দিয়েছি তোমায়,
কিন্তু জানিনা কেনো মনে হয়
ক্ষত হয়ে রয়ে গেছ এক দেহাংশের মতো
সব সময় চোখে পড়ে যায়।
এখন আর মনে করি না তোমায়
আস্তে আস্তে সেই দাগও
মুছে গেছে শরীর থেকে,
সব কিছু ঠিক হচ্ছে।
ইস !! মস্ত বড়ো ভুল করে ফেললাম ,
মনের মতো এক বাগান করে ;
সবাই ঈশ্বরে বিশ্বাস করে , তাই না ;
ঈশ্বর হয়তো চান না,
কারো দেহ থেকে দেহাংশ মুছে যাক।
বহু দিন হয়ে ছিল ভুলে গিয়ে ছিলাম ,
কিন্তু ওই বাগান আমায় মনে করিয়ে দিচ্ছে ,
মনে করিয়ে দিচ্ছে তোমার অস্তিত্ব ;
বাগানের মধ্যে মধুর টানে
গুনগুন করতে করতে আসা পতঙ্গের দল
মনে করিয়ে দিচ্ছে , তোমার ওই সুর সমাহিত কণ্ঠ ।
মনে করিয়ে দিচ্ছে আমার কাছে অনবদ্য
তোমার সেই গান , যা এখনো শুনতে পাই।
তাই জন্য সেই পতঙ্গদের
আমার এই বাগানের থেকে দূর করতে চেয়েছিলাম।
অনেক বার তাদেরকে তাড়াতে গিয়ে
তাদের দেওয়া কষ্টও সহ্য করে নিয়ে ছিলাম।
প্রেমিক প্রেমিকাদেরকে ভালোবাসা থেকে
আলাদা করতে গিয়ে দেখি,
সব ফুল কেমন মূর্ছা গেছে।
ভাবলাম আমার জন্য কোনো এক
সৌন্দর্যকে কষ্ট দিতে পারি না ।
তাই আবার প্রথম থেকে শুরু করলাম ,
তোমায় ভুলে যাবার পাঠ।
কিন্তু আমার না মুখস্ত বিদ্যা খুবিই কম
তুমি তো জানো তা , তাই না ;
দু চার বার বকুনি খেয়েছি তার জন্য ।
তাই তো আবার শুরু করলাম খাতায় লেখার কাজ।।
ছেড়ে দিয়েছি তোমার কথা মনে করার ভাবনা।
কিন্তু জানি না কেনো তুমি বার বার সামনে এসে ,
আমায় দিশাহীন করে দাও।
বহু দিন হলো ছেড়ে দিয়েছি তোমায়,
কিন্তু জানিনা কেনো মনে হয়
ক্ষত হয়ে রয়ে গেছ এক দেহাংশের মতো
সব সময় চোখে পড়ে যায়।
এখন আর মনে করি না তোমায়
আস্তে আস্তে সেই দাগও
মুছে গেছে শরীর থেকে,
সব কিছু ঠিক হচ্ছে।
ইস !! মস্ত বড়ো ভুল করে ফেললাম ,
মনের মতো এক বাগান করে ;
সবাই ঈশ্বরে বিশ্বাস করে , তাই না ;
ঈশ্বর হয়তো চান না,
কারো দেহ থেকে দেহাংশ মুছে যাক।
বহু দিন হয়ে ছিল ভুলে গিয়ে ছিলাম ,
কিন্তু ওই বাগান আমায় মনে করিয়ে দিচ্ছে ,
মনে করিয়ে দিচ্ছে তোমার অস্তিত্ব ;
বাগানের মধ্যে মধুর টানে
গুনগুন করতে করতে আসা পতঙ্গের দল
মনে করিয়ে দিচ্ছে , তোমার ওই সুর সমাহিত কণ্ঠ ।
মনে করিয়ে দিচ্ছে আমার কাছে অনবদ্য
তোমার সেই গান , যা এখনো শুনতে পাই।
তাই জন্য সেই পতঙ্গদের
আমার এই বাগানের থেকে দূর করতে চেয়েছিলাম।
অনেক বার তাদেরকে তাড়াতে গিয়ে
তাদের দেওয়া কষ্টও সহ্য করে নিয়ে ছিলাম।
প্রেমিক প্রেমিকাদেরকে ভালোবাসা থেকে
আলাদা করতে গিয়ে দেখি,
সব ফুল কেমন মূর্ছা গেছে।
ভাবলাম আমার জন্য কোনো এক
সৌন্দর্যকে কষ্ট দিতে পারি না ।
তাই আবার প্রথম থেকে শুরু করলাম ,
তোমায় ভুলে যাবার পাঠ।
কিন্তু আমার না মুখস্ত বিদ্যা খুবিই কম
তুমি তো জানো তা , তাই না ;
দু চার বার বকুনি খেয়েছি তার জন্য ।
তাই তো আবার শুরু করলাম খাতায় লেখার কাজ।।